Categories
Uncategorized

এলেক্সা র‍্যাঙ্কিং ও বাস্তবতা

বাংলাদেশের অন্যতম প্রতিষ্ঠিত টেক ব্লগিং প্লাটফর্মের মেম্বারদের লেখনীর মাধ্যমে এলেক্সার সাথে আমার পরিচয় । তাদের কথার সারমর্ম হল তাদের সাইটটি এলেক্সা র‍্যাঙ্কিং এ ভাল অবস্থান এ আছে । এ নিয়ে তাদের অহংকারের শেষ নেই । তাদের এই অপরিমিত আত্ন-অহংকার আমাকে কৌতুহলী করে তোলে এলেক্সা বিষয়ে ।

আমি ঘুরতে ঘুরতে এলেক্সার ফ্রিকুয়েন্টলি আস্কড কুয়েশ্চন্স সেকশনে পেলাম এলেক্সা কিভাবে র‍্যাঙ্ক নির্ণয় করে । http://www.alexa.com/faqs/?p=134 এই পেজে পেলামঃ

How are Alexa’s traffic rankings determined?

Alexa’s Traffic Ranks are based on the traffic data provided by Alexa Toolbar users and data collected from other, diverse sources over a rolling 3 month period. Traffic Ranks are updated daily. A site’s ranking is based on a combined measure of Reach and Pageviews. Reach is determined by the number of unique Alexa users who visit a site on a given day. Pageviews are the total number of Alexa user URL requests for a site. However, multiple requests for the same URL on the same day by the same user are counted as a single Pageview. The site with the highest combination of users (Reach) and Pageviews is ranked #1. Additionally, we employ data normalization to correct for biases that may occur in our data.

লক্ষ্য করুন এলেক্সা তাদের র‍্যাঙ্কিং এর জন্য তাদের টুলবার ব্যবহারকরীদের উপর নির্ভর করে । এবার একটু খেয়াল করে দেখুন আপনার পরিচিত মহলে কতজন এই জিনিসটি ব্যবহার করেন । এ থেকেই এলেক্সা র‍্যাঙ্কিং এর নির্ভরযোগ্যতা সম্পর্কে কিছু ধারণা পাবেন । আমি জানি না তাদের “other, diverse sources” কারা । তবে এটুকু বলতে পারি আমার জানামতে কোন আইএসপিই শেয়ার করবে না তার ব্যবহারকারীরা কোন সাইটে ঢুকছেন । হতে পারে এলেক্সা সার্চইঞ্জিন গুলো থেকে কিছু কী-ওয়ার্ড রিলেটেড ডাটা সংগ্রহ করে থাকে । কিন্তু তাদের মূল চাবি কাঠি কিন্তু তাদের টুলবার ব্যবহারকারীরা ।

আমি শেষে যা বলতে চাই, এলেক্সা র‍্যাঙ্কিং এর মাপ কাঠি কিন্তু প্রকৃত ভিজিটর সংখ্যা না । এলেক্সা র‍্যাঙ্কিং কিভাবে নির্নয় করা হয় তাও আমি বললাম । এখন এই র‍্যাঙ্কিং কে আপনি কতটা গুরুত্ব দিবেন সেটা সম্পূর্ন আপনার ব্যাপার ।

Categories
PHP

MSSQL Server and PHP: Getting Started

Well, before we get started lets look at what we shall need:

1) MS SQL Server 2008 R2 Express Edition
2) MS SQL Server Management Studio
3) A WAMP Setup
4) The MS SQL Driver for PHP

You can get the first two products in your desired package from this link: http://www.microsoft.com/express/Database/InstallOptions.aspx

Since we need both the database engine and the management studio, we should pick the 2 in 1 pack. Now install the tools. While installing the SQL Server, at a point it’ll ask for an “Instance” name. Use the default instance. If you already have MSSQL Server with Visual Studio, please note that I had issues with the VS installation (SQLEXPRESS instance). I couldn’t connect to that instance even from Visual Studio. So I had to install another instance with the default instance name which worked for me. If you don’t have a previous installation, then you don’t need to bother about it. Just remember to set the instance to default instance name (MSSQLSERVER).

After the management studio and the server is installed. We need to install SQLSrv – a driver written by Microsoft for PHP connectivity to SQL Server. If you’re using PHP on Windows, I recommend this one in contrast to the old mssql.dll driver. A good article about the difference of the drivers can be found here: http://blogs.msdn.com/b/brian_swan/archive/2010/03/08/mssql-vs-sqlsrv-what-s-the-difference-part-1.aspx

OK now, so download SQLServ from this URL: http://www.microsoft.com/downloads/en/details.aspx?displaylang=en&FamilyID=80e44913-24b4-4113-8807-caae6cf2ca05 🙂

After downloading double click to extract the contents. It contains different drivers for different builds of php. Assuming that you already have a WAMP server setup, view your phpinfo() and look for “PHP Extension Build”. In my case it reads – “API20090626,TS,VC6”. That means I have to pick the Thread Safe (noted as “ts”) version which was compiled using VC6. Given that my PHP version is 5.3, I chose: “php_sqlsrv_53_ts_vc6.dll . Choose the one appropriate one for your PHP build and drop it in the “ext” folder. I shall not cover how to load an extension since as a php dev you already know that. Edit your php.ini, enable the extension and restart the WAMP server.

Now, launch SQL Server Management Studio and login using Windows Authentication. Right click on the server name “(local)” and go to properties. You shall have a window like this:

From the “Security” section, enable “SQL Server and Windows Authentication mode”. This will let other tools like PHP to connect to MSSQL Server which can not use Windows Auth easily. After you press “OK”, the SQL server will need to be restarted. After restarting, again log into the management studio. Expand the “Security” node under the server name. Right click on “Login” and select “New Login”. Type a login name, select SQL Server authentication and create the user.

Once you are done with these steps, now we write some codes to see what we’ve done so far:

Output:

I copy-pasted the codes from the SQLSrv manual. Ah, I forgot to tell you the driver has a nice manual for learning the available APIs. The driver also has a PDO version. If you’re a PDO fan, don’t forget to check out the PDO driver and write some review.

Categories
Linux

উইন্ডোজ পুরা ফালতু – ব্যবহার করে দিনকে দিন হতাশ হচ্ছি

লেখাটি অন্ধ লিনাক্স ফ্যানদের জন্য উৎসর্গকৃত 🙂


শ্রদ্ধেয় শামীম ভাই অনেকদিন আগে সচলায়তনে একটি পোস্ট দিয়েছিলেন : লিনাক্স পুরা ফালতু – ব্যবহার করে দিনকে দিন হতাশ হচ্ছি । চমৎকার লেখনীতে তিনি উইন্ডোজের খারাপ দিকগুলো তুলে ধরেছিলেন আর তুলনা করেছিলেন লিনাক্সের সাথে । পোস্টটি নিঃসন্দেহে সুখপাঠ্য ছিল । আজকে আমার এই ব্লগ পোস্টের শিরোনাম শামীম ভাইয়ের লেখার সাথে অনেকখানি মিলে যায় তাই প্রথমেই তাকে স্মরণ করলাম ।

আমি Ubuntu 6.06 LTS ব্যবহারের মধ্য দিয়ে প্রথম উবুন্টু এবং লিনাক্স ব্যবহার করি । হার্ডওয়্যার ইনকম্পাটিবিলিটির কারণে সে যাত্রা অভিজ্ঞতাটা খুব সুখের ছিল না । Ubuntu 8.04 থেকে লিনাক্সের লিমিটেশন মেনে নিয়েই উবুন্টু ব্যবহার করছি । Ubuntu 8.10, 9.04, 9.10, 10.04, 10.10 এবং 11.04 এই প্রত্যেকটা ভার্সনই আমি কমপক্ষে ১ মাস এবং বেশিরভাগ সময়ই ৩-৬ মাস ব্যবহার করেছি । এ সময়ে আমি ইচ্ছা অনিচ্ছায় প্রচুর রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি । কিন্তু কিছুদিন যাবৎ আমি উইন্ডোজ সেভেন ব্যবহার করছি যেটাকে লিনাক্স ব্যবহারকারীরা ব্যাঙ্গ করে “সপ্তম জানালা” বলে থাকেন । গত ৫-৬ মাস ব্যবহার করেই বুঝেছি এই জিনিস চূড়ান্ত ফালতু, যতই দিন যাচ্ছে আরো হতাশ হচ্ছি ।

প্রথমেই বলি ড্রাইভারের কথা । আমার ওয়াইফাই লিনাক্সে পেত না । কত গুতাগুতি করে এই সাইটে ঐ সাইটে ঘুরে কেরামতি করে একটা ড্রাইভার ইনস্টল করছিলাম । কাউকে জিজ্ঞাসা করলে বলে এটা ড্রাইভার ম্যানুফাকচারের প্রবলেম, তাদের বল লিনাক্সের জন্য ড্রাইভার বানাইতে । যেখান থেকে ল্যাপটপ কিনলাম তাদের মারলাম ঝাড়ি, লিনাক্সের জন্য কেন ড্রাইভার নাই । তারা মুখ কাচু মাচু করে বলল এই জিনিসের নামই শোনে নি তারা। তারা আমাকে বুঝাতে চাইল যে অপারেটিং সিস্টেমের ব্যবহারকারী কম তার জন্যে ড্রাইভার বানাতে এবং মেইনটেইন করতে যে খরচ হবে তার তুলনায় ব্যবহারকারীর সংখ্যা নিতান্তই নগন্য । যাই হোক এইসব অযৌক্তিক কথা শোনার টাইম ছিল না । এখানে সেখানে ঘুরে একটার পর একটা ড্রাইভার নামায়ে নামায়ে টেস্ট করতে লাগলাম। শেষ পর্যন্ত একটা ড্রাইভারে কাজ হল । আমার তখন মনে হচ্ছিল এভারেস্ট জয় করে ফেলছি । একটু পরেই দেখি বিধি বাম, ওয়াইফাই কানেক্টেড বাট ডাটা ট্রান্সফার হচ্ছে না । আজও এই প্রব্লেম এর সলিউশন পাইনাই । ড্রাইভার নিয়ে এই ভয় থেকে উইন্ডোজ সেটাপ দিলাম দুরু দুরু বুকে । আমার কাছে সিডিতে উইন্ডোজের ড্রাইভার ছিল, সেটাও গেছে হারিয়ে । ভাবলাম আবারো গুতাগুতি করা লাগবে, এটলিস্ট ম্যানুফ্যাকচারের ওয়েবসাইটে গাদা গাদা ড্রাইভার থেকে আমারটা খুজে নেওয়া লাগবে । কিন্তু উইন্ডোজ আমাকে হতাশ করল । শালার মাইক্রোসফট দেখি উইন্ডোজ আপডেটের সাথে সাথে আমার ওয়াইফাই ড্রাইভার দিয়ে দিছে। আমার রণ প্রস্তুতি বৃথাই গেল । 🙁

ড্রাইভার চুলোয় যাক, ভাবলাম ভাইরাস নিয়ে এবার একটা যুদ্ধ হবেই হবে । ওমা, মাইক্রোসফট সিকিউরিটি এসেনশিয়ালস নামে এক ঘোড়ার ডিম আছে, এই জিনিস ইন্সটল দিতেই আমার হার্ডডিস্কের কোণা কানা থেকে ভাইরাস টেনে টেনে বের করে আনল তারপর আমি কিছু বুঝার আগেই সেগুলো হাওয়া! হায় হায়, আমি তো জানতাম উইন্ডোজ মানেই ভাইরাসের সাথে ক্যানন ফাইট। এইটা কি হইল ? 😮 এইটা মাইক্রোসফটরে ফ্রি দিতে কে কইছিল? আজাইরা আকাম!

এরপরে আমার নতুন কেনা নোকিয়া ফোনটারে ব্লুটুথ দিয়া লাগাইলাম। একগাদা সার্ভিস ইন্সটল হয়ে গেল । ফোনের গান পিসি থেকে বাজানো যায়, পিসির হেড ফোন দিয়ে কল দেওয়া যায়, সেই কল আবার রেকর্ডও করা যায় । আবার ইচ্ছামত এপিএন দিয়ে ইন্টারনেটে ঢোকাতো যায়ই, ফোনটারে নেটওয়ার্ক ডিভাইস হিসেবে চালানো যায় । আরো একগাদা জিনিস করা যায় যেগুলো লিনাক্সে ছিল না। লিনাক্সে তো আমার একটা ফাইল ট্রান্সফার করতেই কয়েকবার গুতাগুতি করা লাগত, ড্রাইভারের কথা নাই বা বললাম । একটা ফাইল ট্রান্সফার করেই নিজের বীরপুরুষ মনে হত। উইন্ডোজে দেখি ফোল্ডার সহ পাঠানো যায়, সাথে আবার এফটিপি দিয়ে ফোনের কন্টেন্ট ও ব্রাউজ (সাথে ডিলিট) ও করা যায় । না হতাশ হইলাম এই জানালা নিয়া!

লিনাক্সে টাচপ্যাড দিয়ে স্ক্রোল করা ছিল মারাত্বক রোমাঞ্চকর । উইন্ডোজে দেখি আমার টাচপ্যাডে লাল বাতি জ্বলে । লাল বাতি দেখে একটু এডভেঞ্চারের গন্ধ পাইছিলাম, পরে দেখি টাচপ্যাডের পাশের স্ক্রোলবার তো কাজ করেই সাথে মাল্টিটাচ, জুম আর রোটেশনও কাজ করে । ধুর! উইন্ডোজ নিজে নিজেই আপডেটের সাথে সিন্যাপ্টিক ইন্সটল করে দিছে ।

লিনাক্সে কত মজার মজার 2D গেইম খেলতাম । উইন্ডোজে দেখি সব 3D। গেইমের গ্রাফিক্স দেখে তো মাথা ঘুরায় । নাহ, লিনাক্সের গেইম গুলাই ভাল ছিলা, মাথা ব্যথা হইত না বেশিক্ষন খেললেও ।

আরো হতাশ হইলাম যখন দেখলাম এই জঘন্য জানালা উবুন্টুর চেয়ে ভাল পারফর্ম করছে আমার Celeron D 2GHz 1GB RAM ওয়ালা পিসিতে । উইন্ডোজ যেহেতু প্রোপারেটরি জিনিস, কোডেক পাইতেও সমস্যা নাই । সাধারণ কোডেকগুলো দেওয়াই থাকে, আমার গ্রামীণ ফোনের ডাটা আর খরচ হয় না। ঐগুলা জমায়ে তো আমার কোন লাভ নাই । হায়রে উইন্ডোজ! 🙁

এবার আসি পাইরেসীর ব্যাপারে। আমি যদিও ইউনিভার্সিটিতে সব বই ফটোকপি পড়ি তারপরেও যারা পাইরেটেড উইন্ডোজ ব্যবহারকারী ছিল তাদের কে “চোর” বললে নিজেরে কেমন সাধু সাধু মনে হইত । এখন সেই উপায়ও নাই । উইন্ডোজ সেভেন স্টার্টার এর দাম নাকি মাত্র ৪,০০০/= আর ইদানীং নেটবুক, নোটবুক এইগুলানের সাথে জেনুইন উইন্ডোজ দিচ্ছে । শুধু তাই হইলে তো হইছিল । ছাত্র ছাত্রীদের এক গাদা টুলস ফ্রি দিচ্ছে মাইক্রোসফট । মাঝখানে শুনলাম স্মলবিজনেস ওয়ালাদের জন্যেও নাকি ফ্রি দিচ্ছে এগুলো । যারা আলো আসবেই সাইটে মেম্বার তারাও ফ্রী পাইতেছে । চোর কইয়াও শান্তি নাই! 🙁

লিনাক্সে কমান্ড বা প্যাকেজের নাম মুখস্ত করে ঝেড়ে দিলেই চলে । কোন দিকে তাকানো লাগে না। কোন নেক্সট নেক্সট করা লাগেনা । আমার ধারণাও হয়না কিভাবে কি ইন্সটল হচ্ছে, কোথায় কি ইন্সটল হচ্ছে । উইন্ডোজে আবার এইগুলো একটু বেশী হয়, সবকিছু জেনে বুঝে নেক্সট বাটন চাপা লাগে । এত জানা বোঝার টাইম কই?

লিনাক্সে কিছু না পারলে এখানে খোজ, ওখানে খোজ । এই কমান্ডের আউটপুট দাও, ঐটার স্ক্রীনশট দাও, কেউ বলবে “hal” ইন্সটল কর, কেউ আবার সেটা নিয়ে হাসাহাসি করবে । এই ফোরামে যাও, ঐ ফোরামে যাও, মাঝে মাঝে ব্যান খাও কিংবা হ্যাক হওয়া ফোরামের ফ্রন্ট পেইজে দুই এডমিনের বিনোদনমূলক ভিডিও দেখ — ব্যাপক মজা । উইন্ডোজে এর ছাই পাশও নাই । ম্যান্দা মারা । সাপোর্ট টিকেট সাবমিট কর । তারা সাপোর্ট দিয়ে দেবে । এইটা কোন কথা হল? কোন কোন গিকি গিকি ভাব নাই, লাইফটারে জীবন বানাইয়া দিল উইন্ডোজ । 🙁

লিনাক্সের কাস্টোমাইজড ডিভিডি আছে, তার আবার কোনটা কোনটা ৬০টাকা দিয়ে কিনে দেখা যায় কাজ করে না । তখন আবার সেইগুলা ফেরত দেওয়া, বিনিময়ে আবার নতুন ডিভিডি নেওয়া । মাঝে মাঝে মেলা হয়, আড্ডা হয় । সেইগুলো কোনটা কার ইভেন্ট ছিল, কোনটা কার ইভেন্ট ছিল না সেইটা নিয়ে টুইটার গরম থাকে । ফোরাম কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়াই স্পন্সর লিস্টে নাম ঢুকায় দেওয়ায় আবার দুই পক্ষের কথা বার্তায় ফোরাম গরম হয় । এইগুলা সবই লিনাক্সের ভ্যালু এডিশন হিসেবে বিবেচনা করা যেত । একটা আকর্ষনীয় অপারেটিং সিস্টেমের সাথে ব্যাপক বিনোদন । উইন্ডোজে আমি স্টীভ বালমারের সেই নাচের ভিডিও ছাড়া এরকম কোন বিনোদন পাই নি । শেইম!

লিনাক্সে আবার মাঝে মাঝে সিস্টেম আপডেট দিলে ম্যানুয়ালি ইন্সটল করা ড্রাইভারগুলো মুছে যেত । আবার সেগুলো নিয়ে মাতামাতি গুতাগুতি করতাম । উইন্ডোজে আপডেটের পর আপডেট দেই, কিচ্ছু ভাঙ্গে না । 🙁

এতদিন উইন্ডোজ ব্যবহার করে আশায় আশায় ছিলাম ব্লু স্ক্রীন অব ডেথ দেখব উবুন্টু যেমন মাঝে মাঝেই চুপ হয়ে যায় আমারে কিছু না বলেই সেরকম কিছু দেখব। জানালা আমাকে হতাশ করেছে । মোটামুটি সব ওপেনসোর্স সফটওয়্যারই উইন্ডোজের জন্য আছে । তাই ক্রাক করার থ্রিলটাও নাই ।

আর কি বলব । এরকম হাজারটা কারণ দেখানো যায় যার কারণে উইন্ডোজ আমাকে প্রতিনিয়ত হতাশ করে চলছে । শেইম অন মাইক্রোসফট, শেইম অন উইন্ডোজ ডেভেলপারস এন্ড ইউজার্স! শেইম! 😀